৩২ হাজার বছরের পুরাতন মূর্তি আবিষ্কার

প্রকাশ: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২:৪৯ অপরাহ্ণ আপডেট: ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২:৪৯ অপরাহ্ণ

এই পোস্টটি 29 বার দেখা হয়েছে

৩২ হাজার বছরের পুরাতন মূর্তি আবিষ্কার

দক্ষিণ জার্মানীর উলয়ের নিকটে লোনেথাল এলাকায় বিজ্ঞানীরা ১৯৩০-৩৫ সালের দিকে একটি গুহা আবিস্কার করেছিল। যেখানে তারা অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খুঁজে পান। সেসময়কার আবিস্কারগুলো ছিল পাখি, ঘোড়া, সিংহ মূর্তি ইত্যাদি। কিন্তু ২০০৭ সালে যেটি নতুন করে আবিষ্কৃত হয় তা হল মানুষ ও সিংহের মিলিত রূপের একটি বিগ্রহ। এই অদ্ভুদ বিগ্রহের সন্ধান পেয়ে বিজ্ঞানীরা অবাক হয়। আর মূর্তিটি এমন স্থানে আবিষ্কৃত হয় যেখানে দিন এবং রাতের সাক্ষাত ঘটে। গুহার প্রবেশদ্বার থেকে ২০ মিটার দূরে মাটির নিচে ১২০ মিটার গভীর থেকে এ বিগ্রহটি আবিষ্কৃত হয়। আবিষ্কৃত মূর্তিটির শরীরের বিভিন্ন স্থান ভগ্ন অবস্থায় ছিল। পরে তা পুনর্গঠন করে জনসমক্ষে প্রদর্শন করা হয়। বিগ্রহটি ভগবান শ্রীনৃসিংহদেরেই ছিল সেটি পরে গবেষনা থেকে বেরিয়ে আসে এবং এটিও প্রমাণিত হয় যে, মূর্তিটি ৩২ হাজার বছরেরও পুরানো। এর মাধ্যমে বৈদিক সংস্কৃতি যে একসময় সুদূর জার্মানীতে তথা সমগ্র পৃথিবীতেই একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল তার ইঙ্গিত বহন করে। এর থেকে সনাতন ধর্মের যথারীতি প্রামাণিতার ধারণাও পাওয়া যায়।

হরে কৃষ্ণ।

সূত্র: Nitai Times, Magazine, issue 14


মাসিক চৈতন্য সন্দেশ , ডিসেম্বর –  ২০১০ ইং 

সম্পর্কিত পোস্ট

‘ চৈতন্য সন্দেশ’ হল ইস্‌কন বাংলাদেশের প্রথম ও সর্বাধিক পঠিত সংবাদপত্র। csbtg.org ‘ মাসিক চৈতন্য সন্দেশ’ এর ওয়েবসাইট।
আমাদের উদ্দেশ্য
■ সকল মানুষকে মোহ থেকে বাস্তবতা, জড় থেকে চিন্ময়তা, অনিত্য থেকে নিত্যতার পার্থক্য নির্ণয়ে সহায়তা করা।
■ জড়বাদের দোষগুলি উন্মুক্ত করা।
■ বৈদিক পদ্ধতিতে পারমার্থিক পথ নির্দেশ করা
■ বৈদিক সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।
■ শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।