ভিন্ন স্বাদের খবর

প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১০:৫৯ পূর্বাহ্ণ আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ১০:৫৯ পূর্বাহ্ণ

এই পোস্টটি 39 বার দেখা হয়েছে

ভিন্ন স্বাদের খবর

বিবিসি নিউস অনলাইন অবলম্বনে: নাম ধরে ডাকলেই বেশি দুধ দেবে গাভী। সেটি বিজ্ঞানীদের গবেষনা থেকে বের করার পর গাভী পালনকারীরা কোন গাভীর কি নাম দিবে সেটিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আর এখন এই নাম ধরে ডাকার সঙ্গে বোধহয় যুক্ত হল ‘সুইট এন্ড স্লো মিউজিক’ মানে গাভীদের মধুর এবং ধীর গতির মিউজিক শুনতে দেয়া হয় তবে গাভী বেশি দুধ দেবে। বিষয়টি ধরা পরে যখন ইউ. কে এর ইউনিভার্সিটি অভ লিইথেষ্টটের সাইকোলোজিষ্টরা অনেকগুলো গাভীর উপর গবেষনা চালায়। একই সাথে হারাসাইডের কলেজের বিজ্ঞানীরা তারা LCAH ডেইরীগুলোতে এক হাজার গাভীর পালের মধ্যে দিনে ১২ ঘন্টা ব্যাপী দ্রুত মিউজিক ধীর মিউজিক এবং কোন মিউজিক না দিয়ে সকাল ৫টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পরীক্ষা চালায়। এটি নয় সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চালানো হয়। ফলে দেখা গেছে যাদেরকে ধীর গতির মিউজিক শোনানো হয়েছে তারা ৩% (০.৭৩ লিটার) বেশি দুধ দেয় অপেক্ষাকৃত দ্রুত গতির মিউজিক বা কোন মিউজিক শুনেনি সেসব গাভীর চেয়ে। এর কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীদের দাবী স্লো মিউজিক স্ট্রেস কমায় তাই এ ঘটনা ঘটেছে। এতেই শেষ নয় বিজ্ঞানীরা এ গবেষনা অন্যান্য প্রাণীদের ক্ষেত্রেও চালিয়েছে। এক্ষেত্রে অনতিবিলম্বে বোধহয় গাভীও মানুষের মত মিউজিক শুনে শুনে দুধ দেবে। ব্যাপারটা অনেক অবিশ্বাস্য মনে হলেও ভিন্ন স্বাধের বটে। এক্ষেত্রে হরিনামের মিষ্টিমধুর সুর শোনালে গাভী বোধহয় আরো বেশি দুধ দেবে যেটি মোটেই অস্বাভাবিক কিছু নয় শুধু সময় আর বিজ্ঞানীদের পরীক্ষা-নীরিক্ষা বাকি। কেননা গাভীর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত হরিনাম।
হরেকৃষ্ণ।


মাসিক চৈতন্য সন্দেশ, নভেম্বর ২০১০ ইং

সম্পর্কিত পোস্ট

‘ চৈতন্য সন্দেশ’ হল ইস্‌কন বাংলাদেশের প্রথম ও সর্বাধিক পঠিত সংবাদপত্র। csbtg.org ‘ মাসিক চৈতন্য সন্দেশ’ এর ওয়েবসাইট।
আমাদের উদ্দেশ্য
■ সকল মানুষকে মোহ থেকে বাস্তবতা, জড় থেকে চিন্ময়তা, অনিত্য থেকে নিত্যতার পার্থক্য নির্ণয়ে সহায়তা করা।
■ জড়বাদের দোষগুলি উন্মুক্ত করা।
■ বৈদিক পদ্ধতিতে পারমার্থিক পথ নির্দেশ করা
■ বৈদিক সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।
■ শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।