এই পোস্টটি 1123 বার দেখা হয়েছে
তার সমগ্র জীবনে দু’ধরনের খ্যাতি রয়েছে। তবে সুখ্যাতি কিছুটা হলেও তার কুখ্যাতিকে ছাপিয়ে গেছে। কেননা তিনি বক্সিং দুনিয়ায় সারা বিশ্বের জনপ্রিয়তার শীর্ষে। তিনি হলেন আমেরিকার সাবেক বক্সার ‘মাইক টাইসন’। বয়স যখন ৪৫ ছুঁই ছুই জীবনের এই মধ্যপ্রান্তে দাড়িয়ে নিজেকে শুধরিয়েছেন অনেক খানি। অনেকখানি তার খাদ্যাভ্যাসেও। যিনি আগে ছিলেন খাটি আমিষাহারী সেই তিনিই এখন খাঁটি নিরামিশাষীতে পরিণত হয়েছে। যদিও প্রকৃতিই অনেকের মতো তাকে বাধ্য করছে নিরামিশাষী হতে।
তবুও তো তিনি এখন নিরামিশাষী ব্যক্তি। নিরামিষ সম্পর্কে তার ভাষ্যটা শুনলে না আমিষবাদীদের জন্য টাইসনের হেভী ওয়েট ঘুষিটাই আবার গায়ে লেগে যায়। প্রথম আলোর (২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১০) সহায়তায় বিদেশী পত্রিকা অবলম্বনে তার সাক্ষাৎকারের একপর্যায়ে নিরামিষ সম্পর্কে অভিব্যক্তি তুলে ধরা হল।
শুনেছি এখন নিরামিষভোজী? টাইসন: হ্যাঁ। প্রায় ১০ মাস হতে চলল। নিরামিষের শক্তিটা টের পাচ্ছি। কী রকম উপকার পাচ্ছেন? টাইসন: ছোট এক টুকরা মাংস খেলেও আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। প্রচণ্ড কষ্ট হয়। এজন্য আপনাকে অনেক প্রিয় খাবার ছেড়ে দিতে হয়েছে। কিন্তু কী আর করা। নন্দিত তারকা ‘মাইক টাইসন’ নিরামিশাষী। অতএব যেখানে টাইসনের মত বিশাল মানব নিরামিষের শক্তি মত বিশাল মানব নিরামিষের শক্তি অনুধাবন করতে পারে সেখানে আপনি কেন তথাকথিত সেকেলের আমিষদর্শনে নিজেকে এখনও আটকে রাখবেন। হরেকৃষ্ণ!
(মাসিক চৈতন্য সন্দেশ পত্রিকা ডিসেম্বর ২০১০ প্রকাশিত)
এরকম চমৎকার ও শিক্ষণীয় প্রবন্ধ পড়তে চোখ রাখুন ‘চৈতন্য সন্দেশ’ ও ‘ব্যাক টু গডহেড’ এ
যোগাযোগ: ০১৮৩৮-১৪৪৬৯৯