এই পোস্টটি 255 বার দেখা হয়েছে
শ্রীল ভক্তিবিনোদ ঠাকুর তাঁর রচিত বৈষ্ণবসাহিত্য প্রচার করেছিলেন। আমার মনে হয়, ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভগবান শ্রীচৈতন্যদেবের শিক্ষাবলী সম্পর্কে তাঁর গ্রন্থটি পাশ্চাত্যে পাঠিয়েছিলেন, সেই গ্রন্থটি আমি ম্যাক্গিল বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখেছি। আমি জানতাম না যে, সেইটি আমার জন্মেরও সাল ছিল, ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দ। যাইহোক, কোনো না কোনোভাবে, পরবর্তীতে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দে আমি শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতি গোস্বামী মহারাজের সাক্ষাৎ লাভ করি এবং তিনি তৎক্ষণাৎ আমাকে জিজ্ঞেস করেন, “তুমি কেন পাশ্চাত্য দেশে গিয়ে ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর আশীর্বাণী প্রচার করছ না’। … এইভাবে আমি সবার প্রথমে এটি নিউ-ইয়র্কে শুরু করি, তারপর সান্ফ্রান্সিস্কো, তারপর মন্ট্রিয়েল ও তারপর বোস্টন। এইভাবে আমাদের সারা বিশ্বজুঁড়ে এখন প্রায় একশত কেন্দ্র রয়েছে, আমেরিকাতেই চল্লিশটি কেন্দ্র। বড় বড় শহরে…”
(শ্রীল প্রভুপাদ প্রদত্ত প্রবচন, ১৫ অক্টোবর ১৯৭২ খ্র্রিঃ, শ্রীবৃন্দাবন)