গাভী রক্ষায় ইউরোপে ১ম গো-খামার কনফারেন্স

প্রকাশ: ২০ ডিসেম্বর ২০২২ | ৯:৩১ পূর্বাহ্ণ আপডেট: ২০ ডিসেম্বর ২০২২ | ৯:৩১ পূর্বাহ্ণ

এই পোস্টটি 90 বার দেখা হয়েছে

ইউরোপের বিভিন্ন দেশে গাভী সংরক্ষণের উদ্দেশ্য বহু গো-খামার রয়েছে। শ্রীল প্রভুপাদ নির্দেশ দিয়েছেন বৃষ এবং গাভীদের যথাযথভাবে সেবা করার জন্য। এছাড়া তিনি আরো নির্দেশ দিয়ে গেছেন যে, যেহেতু বৃষ হাল চাষে সহযোগিতা করে আমাদের অন্নের সংস্থান করেন তাই তিনি আমাদের পিতা । অন্যদিকে গাভী আমাদেরকে দুধ দিয়ে বাঁচিয়ে রাখেন ঠিক যেভাবে আমাদের মা সন্তানের জন্য করেন। তাই গাভী আমাদের মাতা। উক্ত কনফারেন্সে ইংল্যান্ড, বেলজিয়াম, জার্মানি, চেকপ্রজাতন্ত্র, স্লোভেনিয়া, পোল্যান্ড, সুইডেন, হাঙ্গেরীসহ প্রভৃতি দেশের গো-খামার সেবা প্রদানরত ভক্তরা যোগদান করেন। এই কনফারেন্সের উদ্যোক্তা ছিলেন ইস্কনের ইউরোপে গাভী রক্ষা ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রধান শ্যামসুন্দর দাস। এছাড়া এই কনফারেন্সে ইউরোপের রয়েল সোসাইটি ফর দি প্রটেকশন অব ক্রুলটি টু এনিমেলস্ (RSPCA) অংশগ্রহণ করেন এবং ইস্কনের বিভিন্ন উদ্যোগের প্রশংসা করেন। সভায় উপস্থিত বক্তারা বিশ্বজুড়ে গো হত্যা বন্ধ এবং গো মাতার সেবায় আত্মনিয়োগ করতে সকলকে আহ্বান জানান। উল্লেখ্য, গো-মাতা আমাদেরকে অলৌকিক খাবার’ তথা দুগ্ধ প্রদান করেন যা সকল রোগের এন্টিবায়েটিক হিসেবে কাজ করে । এছাড়া গোবর বৈজ্ঞানিকভাবে জীবানুপ্রতিরোধক, স্বাস্থ্য ও মাটির উর্বরতা বর্ধক প্রমাণিত হয়েছে। এছাড়া গো-মূত্র ডায়াবেটিস সহ নানা রোগের কার্যকর ঔষধ। এছাড়া গোবর জ্বালানী হিসেবে এক বায়োগ্যাস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়

০১/০২/২০০৯

সম্পর্কিত পোস্ট

‘ চৈতন্য সন্দেশ’ হল ইস্‌কন বাংলাদেশের প্রথম ও সর্বাধিক পঠিত সংবাদপত্র। csbtg.org ‘ মাসিক চৈতন্য সন্দেশ’ এর ওয়েবসাইট।
আমাদের উদ্দেশ্য
■ সকল মানুষকে মোহ থেকে বাস্তবতা, জড় থেকে চিন্ময়তা, অনিত্য থেকে নিত্যতার পার্থক্য নির্ণয়ে সহায়তা করা।
■ জড়বাদের দোষগুলি উন্মুক্ত করা।
■ বৈদিক পদ্ধতিতে পারমার্থিক পথ নির্দেশ করা
■ বৈদিক সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।
■ শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।