
সূর্য যেমন সকালে উদিত হয়ে ধীরে ধীরে মধ্যাহ্ন গগনে উঠে তারপর এক গোলার্ধে অস্তমিত হয় এবং সেই সময় আরেক গোলার্ধে উদিত হয়, ঠিক তেমনি এক ব্রহ্মাণ্ডে শ্রীকৃষ্ণের তিরোভাব এবং অন্য ব্রহ্মাণ্ডে তাঁর বিভিন্ন লীলার আরম্ভ একই সময়ে হয়। এখানে এক লীলার সমাপ্তির সঙ্গে সঙ্গেই অন্য আরেক ব্রহ্মাণ্ডে তাঁর প্রকাশ ঘটে। এইভাবে তাঁর নিত্যলীলা নিরন্তর হচ্ছে। সূর্যের উদয় যেমন চব্বিশ ঘণ্টায় একবার হয়, তেমনি ব্রহ্মার একদিনে এই ব্রহ্মাণ্ডে শ্রীকৃষ্ণের লীলা একবার সম্পন্ন হয়। ভগবদ্গীতায় বর্ণনা করা হয়েছে যে, ব্রহ্মার এক দিনের সময়সীমা চার শত ত্রিশ কোটি বছর।