প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২২ | ১:৩০ অপরাহ্ণ আপডেট: ২১ আগস্ট ২০২২ | ১:৩০ অপরাহ্ণ
এই পোস্টটি 210 বার দেখা হয়েছে
১৯৬৯ সনের ১১ সেপ্টেম্বর, লন্ডন বিমানবন্দরে পৌঁছাবার পর সমবেত ভক্ত ও সাংবাদিকদের সঙ্গে যে সকল কথা বলেছিলেন, তার বঙ্গানুবাদ।
কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ
শ্রীল প্রভুপাদকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য ভক্তগণ বিমান বন্দরে কীর্তন করছিলেন। শ্রীল প্রভুপাদ বিমান থেকে অবতরণ করে অবশেষে বিমান বন্দরে উপস্থিত কীর্তনরত ভক্তদের সঙ্গে মিলিত হলেন।
শ্রীল প্রভুপাদ :……আমি খুব একটা অভ্যর্থনা প্রিয় নই। আমি কেবল জানতে চাই মানুষ কিভাবে এই কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনকে অভ্যর্থিত করছে। সেটি আমার বিষয়।
ভক্তগণ- হরিবোল!
জনৈক সাংবাদিক : আপনি কতদিন ইংল্যান্ডে থাকবেন ?
শ্রীল প্রভুপাদ : আমার মনে হয় আমি এই দ্বিতীয়বার ইংল্যান্ডে এলাম। শেষ এসেছিলাম ১৯৬৭ সালে, যখন আমি ভারতে যাচ্ছিলাম, সেইসময় আমি এখানে দুদিন অবস্থান করেছিলাম এবং তারপর চলে গিয়েছিলাম । প্রকৃতপক্ষে সেই প্রথম আমি এখানে এসেছিলাম ।
সাংবাদিক : কিন্তু এখন কতদিনের জন্য? শ্রীল প্রভুপাদ : সেটা আমি জানি না। ভক্তগণ- (সমস্বরে) হরিবোল!
শ্রীল প্রভুপাদ : আমার যত্ন গ্রহণের জন্য আমি অনেক পিতা মাতা প্রাপ্ত হয়েছি। তারা যতদিন রাখবে, আমি থাকতে পারি ।
ভক্তবৃন্দ- -মাননীয় ভদ্রমহোদয়গনের যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে শ্রীল প্রভুপাদকে আপনারা তা জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
সাংবাদিক : হ্যাঁ। আমি কি জিজ্ঞাসা করতে পারি যে আজকে এই অভ্যর্থনাটি আপনার কাছে বিশেষ অভ্যর্থনা কি না? না কি এটি আপনার কাছে দৈনন্দিন একটি ব্যাপার?
শ্রীল প্রভুপাদ : না। যেখানেই আমি যাই, আমার শিষ্যরা সেখানে রয়েছে। কানাডায় আমার বিশটি কৃষ্ণভাবনামৃতের কেন্দ্র রয়েছে। আর আমেরিকার ছেলেরা অত্যন্ত উদ্যমী । আমি মনে করি…… ভক্তগণ (সমস্বরে)-হরিবোল!
সাংবাদিক : আপনি ঠিক কি চেষ্টা করছেন ও শিক্ষা দিচ্ছেন?
শ্রীল প্রভুপাদ : আপনারা যা ভুলে গিয়েছেন আমি সেটিই আপনাদের শিক্ষা প্রদানের চেষ্টা করছি।
ভক্তগণ: (হাস্য সহকারে, সমস্বরে) হরিবোল!
সাংবাদিক : সেটি কি ?
শ্রীল প্রভুপাদ : সেটি হল ভগবান। আপনাদের কেউ কেউ বলছেন ভগবান নেই, কেউ কেউ বলছেন ভগবান মৃত এবং কেউ কেউ বলছেন ভগবান নিরাকার বা শূন্যগর্ভ । এই সমস্ত কিছুই হচ্ছে মূর্খতা। এই সমস্ত মূর্খদের আমি শিক্ষা প্রদান করতে চাই যে ভগবান রয়েছেন। এটিই আমার ব্রত। যে কোন মূর্খই আমার কাছে আসতে পারে। আমি প্রমাণ করে দেব যে ভগবান আছেন। এটিই আমার কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলন। নাস্তিকদের প্রতি এটাই আমার চ্যালেঞ্জ। ভগবান রয়েছেন। ঠিক আমরা যেমন এখানে মুখোমুখি বসে আছি, তেমনি মুখোমুখিভাবেই আপনি ভগবানকে দেখতে পারেন। আপনি যদি নিষ্ঠাবান ও ঐকান্তিক হন, তবে সেটি সম্ভব। দুর্ভাগ্যবশতঃ আমরা ভগবানকে ভুলে যাবার চেষ্টা করছি; তাই জীবনের অসংখ্য দুঃখ দুর্দশাকে আমাদের গ্রহণ করতে হচ্ছে। তাই আমি কেবলমাত্র প্রচার করছি। যে কৃষ্ণভাবনামৃতকে গ্রহণ করুন এবং সুখী হোন। মায়ার এই সকল মূর্খ বাতাবরণে প্রভাবিত হবেন না। সেটি আমার অনুরোধ । ভক্তগণ-হরিবোল!
সাংবাদিক : আপনার বিশ্বাসটিকে জোরদার করার জন্য এই গান করা কি জরুরি?
শ্রীল প্রভুপাদ : এই গান গাওয়া হচ্ছে হৃদয়ের জমে থাকা ধুলো ময়লা পরিষ্কার করার পন্থা। ভগবানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটি নিত্য। সেটি ভেঙ্গে যেতে পারে না। মায়ার সংস্পর্শে আসার জন্য আমারা তাঁকে ভুলে যাবার চেষ্টা করছি কিন্তু আমরা যদি ভগবানের এই পবিত্র নাম, হরেকৃষ্ণ কীর্তন করি তাহলে মায়া কার্যকরী হতে পারবে না এবং আমরা অতি শীঘ্রই ভগবানের সঙ্গে আমরা সম্পর্কটি কি, তা হৃদয়ঙ্গম করব। সেটিই হচ্ছে পন্থা। চেতোদর্পণ মার্জনম্ । এই সংস্কৃত কথাটির মানে হচ্ছে “ময়লা হৃদয় মার্জন করা। ভগবদ্গীতায় বলা হয়েছে, ন মাং দুষ্কৃতিনো মূঢ়া প্রপদন্তে নরাধমাঃ, অর্থাৎ যারা আসুরিক ভাবাপন্ন, মূঢ় ও নরাধম আর যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে এবং নাস্তিক শ্রেণীর মানুষেরা, ভগবান কি তা জানে না। অন্যরা, যারা পুণ্যশীল, জিজ্ঞাসু, জ্ঞানী তারা চেষ্টা করবে এবং ভগবান কি তা তারা হৃদয়ঙ্গম করবে। তাই আপনাদের কাছে আমার বিনীত নিবেদন, এই কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনটিকে হৃদয়ঙ্গম করার চেষ্টা করুন। এটি মেকি নয়। এটি বিজ্ঞানসম্মত এবং স্বীকৃত। যে কোন বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক এবং যুক্তিবাদী আমাদের কাছে আসতে পারেন আর আমরা প্রমাণ করব যে, ভগবান রয়েছেন এবং ভগবানের সঙ্গে আমাদের নিত্য সম্বন্ধ রয়েছে। তাই আপনি যদি সুখী হতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনকে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় এই মনুষ্য জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। হরাব অভক্তস্য কৃতো মহদ্-গুণা। যার কোন ভগবৎ-চেতনা নেই, তার কোন গুণ নেই। সে হয়ত শিক্ষাগতভাবে অত্যন্ত ধনী হতে পারে, তবু তার কোন গুণ নেই। মনোধর্ম প্রসূত জল্পনা কল্পনা। তার আর কোন যোগ্যতা নেই। তাই আমরা এই সকল মূর্খদের পরিত্যাগ করি। আমরা কেবলমাত্র এক ঐকান্তিক আত্মাকেই গ্রহণ করি যে ভগবানের সেবায় তার জীবন উৎসর্গ করতে চায়। তাই এটা খুব সোজা জিনিস নয়। এই সকল ছেলে মেয়েরা যারা আমাকে অনুসরণ করছে, তাঁর অত্যন্ত উন্নত স্তরের। তারা সাধারণ ছেলে মেয়ে নয়। কৃষ্ণভাবনামৃতে তাদের গ্রহণ করা হয়েছে। যে কোন জাগতিক পাণ্ডিত্যপূর্ণ জ্ঞানী ব্যক্তির চেয়ে তাদের গুণ অধিকতর। এটি একটি চ্যালেঞ্জ ।
শ্রীল প্রভুপাদ :……আমি খুব একটা অভ্যর্থনা প্রিয় নই। আমি কেবল জানতে চাই মানুষ কিভাবে এই কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনকে অভ্যর্থিত করছে। সেটি আমার বিষয়।
ভক্তগণ- হরিবোল!
জনৈক সাংবাদিক : আপনি কতদিন ইংল্যান্ডে থাকবেন ?
শ্রীল প্রভুপাদ : আমার মনে হয় আমি এই দ্বিতীয়বার ইংল্যান্ডে এলাম। শেষ এসেছিলাম ১৯৬৭ সালে, যখন আমি ভারতে যাচ্ছিলাম, সেইসময় আমি এখানে দুদিন অবস্থান করেছিলাম এবং তারপর চলে গিয়েছিলাম । প্রকৃতপক্ষে সেই প্রথম আমি এখানে এসেছিলাম ।
সাংবাদিক : কিন্তু এখন কতদিনের জন্য? শ্রীল প্রভুপাদ : সেটা আমি জানি না। ভক্তগণ- (সমস্বরে) হরিবোল!
শ্রীল প্রভুপাদ : আমার যত্ন গ্রহণের জন্য আমি অনেক পিতা মাতা প্রাপ্ত হয়েছি। তারা যতদিন রাখবে, আমি থাকতে পারি ।
ভক্তবৃন্দ- -মাননীয় ভদ্রমহোদয়গনের যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে শ্রীল প্রভুপাদকে আপনারা তা জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
সাংবাদিক : হ্যাঁ। আমি কি জিজ্ঞাসা করতে পারি যে আজকে এই অভ্যর্থনাটি আপনার কাছে বিশেষ অভ্যর্থনা কি না? না কি এটি আপনার কাছে দৈনন্দিন একটি ব্যাপার?
শ্রীল প্রভুপাদ : না। যেখানেই আমি যাই, আমার শিষ্যরা সেখানে রয়েছে। কানাডায় আমার বিশটি কৃষ্ণভাবনামৃতের কেন্দ্র রয়েছে। আর আমেরিকার ছেলেরা অত্যন্ত উদ্যমী । আমি মনে করি…… ভক্তগণ (সমস্বরে)-হরিবোল!
সাংবাদিক : আপনি ঠিক কি চেষ্টা করছেন ও শিক্ষা দিচ্ছেন?
শ্রীল প্রভুপাদ : আপনারা যা ভুলে গিয়েছেন আমি সেটিই আপনাদের শিক্ষা প্রদানের চেষ্টা করছি।
ভক্তগণ: (হাস্য সহকারে, সমস্বরে) হরিবোল!
সাংবাদিক : সেটি কি ?
শ্রীল প্রভুপাদ : সেটি হল ভগবান। আপনাদের কেউ কেউ বলছেন ভগবান নেই, কেউ কেউ বলছেন ভগবান মৃত এবং কেউ কেউ বলছেন ভগবান নিরাকার বা শূন্যগর্ভ । এই সমস্ত কিছুই হচ্ছে মূর্খতা। এই সমস্ত মূর্খদের আমি শিক্ষা প্রদান করতে চাই যে ভগবান রয়েছেন। এটিই আমার ব্রত। যে কোন মূর্খই আমার কাছে আসতে পারে। আমি প্রমাণ করে দেব যে ভগবান আছেন। এটিই আমার কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলন। নাস্তিকদের প্রতি এটাই আমার চ্যালেঞ্জ। ভগবান রয়েছেন। ঠিক আমরা যেমন এখানে মুখোমুখি বসে আছি, তেমনি মুখোমুখিভাবেই আপনি ভগবানকে দেখতে পারেন। আপনি যদি নিষ্ঠাবান ও ঐকান্তিক হন, তবে সেটি সম্ভব। দুর্ভাগ্যবশতঃ আমরা ভগবানকে ভুলে যাবার চেষ্টা করছি; তাই জীবনের অসংখ্য দুঃখ দুর্দশাকে আমাদের গ্রহণ করতে হচ্ছে। তাই আমি কেবলমাত্র প্রচার করছি। যে কৃষ্ণভাবনামৃতকে গ্রহণ করুন এবং সুখী হোন। মায়ার এই সকল মূর্খ বাতাবরণে প্রভাবিত হবেন না। সেটি আমার অনুরোধ । ভক্তগণ-হরিবোল!
সাংবাদিক : আপনার বিশ্বাসটিকে জোরদার করার জন্য এই গান করা কি জরুরি?
শ্রীল প্রভুপাদ : এই গান গাওয়া হচ্ছে হৃদয়ের জমে থাকা ধুলো ময়লা পরিষ্কার করার পন্থা। ভগবানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটি নিত্য। সেটি ভেঙ্গে যেতে পারে না। মায়ার সংস্পর্শে আসার জন্য আমারা তাঁকে ভুলে যাবার চেষ্টা করছি কিন্তু আমরা যদি ভগবানের এই পবিত্র নাম, হরেকৃষ্ণ কীর্তন করি তাহলে মায়া কার্যকরী হতে পারবে না এবং আমরা অতি শীঘ্রই ভগবানের সঙ্গে আমরা সম্পর্কটি কি, তা হৃদয়ঙ্গম করব। সেটিই হচ্ছে পন্থা। চেতোদর্পণ মার্জনম্ । এই সংস্কৃত কথাটির মানে হচ্ছে “ময়লা হৃদয় মার্জন করা। ভগবদ্গীতায় বলা হয়েছে, ন মাং দুষ্কৃতিনো মূঢ়া প্রপদন্তে নরাধমাঃ, অর্থাৎ যারা আসুরিক ভাবাপন্ন, মূঢ় ও নরাধম আর যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে এবং নাস্তিক শ্রেণীর মানুষেরা, ভগবান কি তা জানে না। অন্যরা, যারা পুণ্যশীল, জিজ্ঞাসু, জ্ঞানী তারা চেষ্টা করবে এবং ভগবান কি তা তারা হৃদয়ঙ্গম করবে। তাই আপনাদের কাছে আমার বিনীত নিবেদন, এই কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনটিকে হৃদয়ঙ্গম করার চেষ্টা করুন। এটি মেকি নয়। এটি বিজ্ঞানসম্মত এবং স্বীকৃত। যে কোন বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক এবং যুক্তিবাদী আমাদের কাছে আসতে পারেন আর আমরা প্রমাণ করব যে, ভগবান রয়েছেন এবং ভগবানের সঙ্গে আমাদের নিত্য সম্বন্ধ রয়েছে। তাই আপনি যদি সুখী হতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই কৃষ্ণভাবনামৃত আন্দোলনকে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় এই মনুষ্য জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। হরাব অভক্তস্য কৃতো মহদ্-গুণা। যার কোন ভগবৎ-চেতনা নেই, তার কোন গুণ নেই। সে হয়ত শিক্ষাগতভাবে অত্যন্ত ধনী হতে পারে, তবু তার কোন গুণ নেই। মনোধর্ম প্রসূত জল্পনা কল্পনা। তার আর কোন যোগ্যতা নেই। তাই আমরা এই সকল মূর্খদের পরিত্যাগ করি। আমরা কেবলমাত্র এক ঐকান্তিক আত্মাকেই গ্রহণ করি যে ভগবানের সেবায় তার জীবন উৎসর্গ করতে চায়। তাই এটা খুব সোজা জিনিস নয়। এই সকল ছেলে মেয়েরা যারা আমাকে অনুসরণ করছে, তাঁর অত্যন্ত উন্নত স্তরের। তারা সাধারণ ছেলে মেয়ে নয়। কৃষ্ণভাবনামৃতে তাদের গ্রহণ করা হয়েছে। যে কোন জাগতিক পাণ্ডিত্যপূর্ণ জ্ঞানী ব্যক্তির চেয়ে তাদের গুণ অধিকতর। এটি একটি চ্যালেঞ্জ ।
যস্যাস্তি ভক্তিভগবত্যে
অকিঞ্চনাসর্বৈগুনৈশ্চত্র সমাসতে সুরাঃ
যিনি ভগবৎ চেতনা, ভগবৎ-প্রেম প্রাপ্ত হয়েছেন, সকল ভালো গুণাবলী আপনা থেকেই তার মধ্যে বিকশিত হবে। আমাদের ছাত্রদের মধ্যে যে কারোকে পরীক্ষা করুন। তাদের চরিত্রে, অনুভূতিতে, চেতনায় আপনি কতটা তফাৎ পেলেন, সেটি দেখুন। আর এটিই হচ্ছে একমাত্র ব্যাপার। আপনি যদি শান্তিপূর্ণ সমাজ চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে তাদের ভগবৎ চেতনা সম্পন্ন বা কৃষ্ণভাবনাময় রূপে গড়ে তুলতে হবে। তখন সবকিছুরই আপনা থেকে সমাধান হয়ে যাবে। অন্যথায়, আপনাদের তথাকথিত রাষ্ট্রসংঘ সাহায্য করবে না ।
সাংবাদিক : মি. বিলি গ্রাহাম ভিন্নভাবে : মানুষকে ভগবৎ -চেতনা সম্পন্ন রূপে তৈরী করছে। আপনি তার সম্পর্কে কি ভাবছেন ?
শ্রীল প্রভুপাদ : বিলি গ্রাহাম কে আমি জানি না। কৃষ্ণ বলেছেন, সর্বধর্মান পরিতাজ্য মামেকং স্মরণং ব্রজ। ভগবান বলছেন যে “তুমি সকল মূর্খ বৃত্তিগুলো ত্যাগ করে কেবল আমার কাছে আত্মসমর্পণ কর এবং আমি তোমার দায়িত্ব গ্রহণ করে তোমাকে সুরক্ষা প্রদান করব।” এটিই হচ্ছে আমাদের দর্শন।
সাংবাদিক : মি. বিলি গ্রাহাম ভিন্নভাবে : মানুষকে ভগবৎ -চেতনা সম্পন্ন রূপে তৈরী করছে। আপনি তার সম্পর্কে কি ভাবছেন ?
শ্রীল প্রভুপাদ : বিলি গ্রাহাম কে আমি জানি না। কৃষ্ণ বলেছেন, সর্বধর্মান পরিতাজ্য মামেকং স্মরণং ব্রজ। ভগবান বলছেন যে “তুমি সকল মূর্খ বৃত্তিগুলো ত্যাগ করে কেবল আমার কাছে আত্মসমর্পণ কর এবং আমি তোমার দায়িত্ব গ্রহণ করে তোমাকে সুরক্ষা প্রদান করব।” এটিই হচ্ছে আমাদের দর্শন।