এই পোস্টটি 189 বার দেখা হয়েছে
নেপালের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা জিউ এবং ভারতের উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মহারাজের সাথে ইস্কন নেপালের ভক্তদের সাক্ষাৎ।
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইস্কন), নেপাল তাদের ব্যাপক প্রচারের প্রচেষ্টার মাধ্যমে দুজন গুরুত্বপূর্ণ বিশিষ্ট ব্যক্তির সাথে দেখা করেছেন। একজন হলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী(শের বাহাদুর দেউবা জিউ) আর অন্যজন হলেন ভারতের উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী (শ্রী যোগী আদিত্যনাথ মহারাজ) গত ৭ই আগস্ট ইস্কন নেপালের শ্রীপাদ পত্রী দাস ব্রহ্মচারী প্রভু (জিবিসি, সহ-আঞ্চলিক সম্পাদক) এবং ইস্কন নেপালের অন্যান্য ভক্তদের সাথে নিয়ে নেপালের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা জিউ এর সাথে নেপালের কাঠমান্ডুতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। উক্ত বৈঠকে তারা তাকে তাদের আসন্ন শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসবে আমন্ত্রণ জানান এবং নেপালের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সংক্ষিপ্তভাবে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তন করা হয়েছিল।
এর কয়েকদিন আগে ৫ই আগস্ট শ্রীপাদ পত্রী দাস ব্রহ্মচারী প্রভু এবং নেপালের অন্যান্য ইস্কন ভক্তরা ভারতের উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী যোগী আদিত্যনাথ মহারাজের সাথে ভারতের, উত্তর প্রদেশে সাক্ষাৎ করেছিলেন।
শ্রীপাদ পত্রী দাস ব্রহ্মচারী বলেন, “আমরা আমাদের আধ্যাত্মিকতা, ধর্মীয় জীবন-যাত্রা, ভগবদ্গীতার শিক্ষা এবং আরো অনেক বিষয়ে সুন্দর কথোপকথন করেছি। একসাথে কাটানো মহিমান্বিত সময়টির জন্য আমি কৃতজ্ঞ।”
তিনি আরো বললেন, “আজ উদ্্যাপিত হয়ে যাওয়া বিশেষ উপহার বিনিময়ের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। অযোধ্যায় শ্রীরাম জন্মভূমি মন্দিরের যুগান্তকারী শুভ অনুষ্ঠান উপলক্ষে ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি কর্তৃক উন্মোচন করা বার্ষিকী মুদ্রা দিয়ে মহারাজ জী আমাদের সম্মানিত করেছিলেন।”
গো-রক্ষা, ভারত-নেপাল সম্পর্ক জোরদার করার ক্ষেত্রে ইস্কন নেপালের কিছু কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয়।
নেপাল ইস্কন সম্প্রদায়কে একটি আধ্যাত্মিক কেন্দ্র এবং একটি পর্যটন স্থান হিসাবে গড়ে তোলা ইত্যাদি আরো নানান দিক নিয়ে আলোচনা করেন। পরিশেষে তারা একে অপরের সঙ্গে উপহার ও শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
ইস্কন নেপাল যাত্রা সম্পর্কে আরও জানতে এবং কীভাবে আপনি তাদের অগ্রগতিকে সমর্থন করতে পারেন। সেজন্য নিচের লিংকটি থেকে ঘুরে আসুন।
http://iskconnepal.org/