গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ইস্কন

প্রকাশ: ৩ জুন ২০২৪ | ৫:৩১ পূর্বাহ্ণ আপডেট: ৩ জুন ২০২৪ | ৫:৩১ পূর্বাহ্ণ

এই পোস্টটি 43 বার দেখা হয়েছে

গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ইস্কন

১,২২,৯৪২ জন প্রতিযোগী নিয়ে জার্মানীতে একবার অনুষ্ঠিত হয়েছিল এক বিশাল চিত্র প্রতিযোগীতা। প্রতিযোগীতার আয়োজক ছিলেন জার্মানীর “ট্রান্সপোর্ট, বিল্ডিং এন্ড আরমান অ্যাফেয়ার” মন্ত্রণালয়। সেই সময় গিনেজ ওয়াল্ড রেকর্ডসে নাম ওঠে সেই প্রতিযোগীতার। কেউ কি ভেবেছিল যে এই রেকর্ড সহজেই ভাঙ্গা যাবে? কিন্তু সেই বিরল কাজটি  করল ইস্কন পুনে। মোট ১,৪১,৯১৮ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণে, পৃথিবীর সর্ববৃহৎ  চিত্র আঁকা প্রতিযোগীতার আয়োজন করল অ ইস্কন। ইতোমধ্যে “গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস” এর পাতায় নাম ওঠেছে ইস্কন পুনে মন্দিরের। প্রসঙ্গত, ইস্কন আয়োজিত উক্ত প্রতিযোগীতায় পুনে শহরের প্রায় সবকয়টি বিদ্যালয়ের  ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। আগামী ২রা সেপ্টেম্বর বিদ্যালয়ের জন্মাষ্টমী উৎসবে সকল অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীদের সার্টিফিকেট  প্রদান করা হবে। এটিও একটি নতুন রেকর্ড। প্রতিযোগীতার মূল বিষয়বস্তু ছিল পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। অর্থাৎ শুধুমাত্র ভগবান শ্রীকৃষ্ণের লীলাসমূহ নিয়ে প্রায় দেড়লক্ষ ছবি জমা পড়ে। এই প্রতিযোগীতা আয়োজনের উদ্দেশ্য ছিল ছাত্রছাত্রীদের মাঝে অনুমানের ভিত্তিতে সুপ্ত মেধার বিকাশ সাধন এবং চিত্রকর্মে সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটানো। এছাড়া এই বিশাল প্রতিযোগীতা আয়োজনের আরো উদ্দেশ্য হল পরিবেশ সুরক্ষা, গাভী সংরক্ষন, বন্ধুত্বের গুরুত্ব এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এই বৃহৎ কর্মযজ্ঞের সার্বিক দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট ছিলেন ইস্কন পুনে মন্দিরের অধ্যক্ষ রাধেশ্যাম দাস প্রভু। হরেকৃষ্ণ।

সম্পর্কিত পোস্ট

‘ চৈতন্য সন্দেশ’ হল ইস্‌কন বাংলাদেশের প্রথম ও সর্বাধিক পঠিত সংবাদপত্র। csbtg.org ‘ মাসিক চৈতন্য সন্দেশ’ এর ওয়েবসাইট।
আমাদের উদ্দেশ্য
■ সকল মানুষকে মোহ থেকে বাস্তবতা, জড় থেকে চিন্ময়তা, অনিত্য থেকে নিত্যতার পার্থক্য নির্ণয়ে সহায়তা করা।
■ জড়বাদের দোষগুলি উন্মুক্ত করা।
■ বৈদিক পদ্ধতিতে পারমার্থিক পথ নির্দেশ করা
■ বৈদিক সংস্কৃতির সংরক্ষণ ও প্রচার। শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।
■ শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর নির্দেশ অনুসারে ভগবানের পবিত্র নাম কীর্তন করা ।
■ সকল জীবকে পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কথা স্মরণ করানো ও তাঁর সেবা করতে সহায়তা করা।